Discuss Forum

1.

সিরিজ সার্কিটের বৈশিষ্ট্যঃ

  1. একটিমাত্র সংযোগ পথ থাকে — সব উপকরণ এক লাইনে একটার পর একটা যুক্ত থাকে।
  2. একই কারেন্ট প্রবাহিত হয় — প্রতিটি অংশে সমান পরিমাণ কারেন্ট চলে।
  3. ভোল্টেজ ভাগ হয় — পাওয়ার সোর্সের মোট ভোল্টেজ অংশগুলোতে ভাগ হয়ে যায়।
  4. একটি উপাদান নষ্ট হলে সব বন্ধ হয় — একটি লাইট বা ডিভাইস বন্ধ হলে পুরো সার্কিট বন্ধ হয়ে যায়।
  5. সহজ গঠন — এটি গঠন করা সহজ এবং কম যন্ত্রাংশে তৈরি হয়।
  6. ব্যবহার: সাধারণত টেস্টিং সার্কিট, পুরনো ধরণের ক্রিসমাস লাইটে দেখা যায়।

প্যারালাল সার্কিটের বৈশিষ্ট্যঃ

  1. একাধিক সংযোগ পথ থাকে — প্রতিটি উপকরণ আলাদা আলাদা লাইনে যুক্ত থাকে।
  2. একই ভোল্টেজ থাকে — সব ডিভাইস সমান ভোল্টেজ পায়।
  3. কারেন্ট বিভক্ত হয় — মোট কারেন্ট অংশগুলোতে ভাগ হয়ে যায়, প্রয়োজন অনুযায়ী।
  4. একটি উপাদান নষ্ট হলেও বাকিগুলো চলে — একটি যন্ত্র খারাপ হলেও অন্যগুলো কাজ করে।
  5. জটিল গঠন হলেও সুবিধাজনক — গঠন কিছুটা জটিল হলেও এটি ব্যবহারিকভাবে অনেক ভালো।
  6. ব্যবহার: বাসা-বাড়ির বৈদ্যুতিক সংযোগ, অফিস, ফ্যাক্টরিতে ব্যবহৃত হয়।

  • A.
  • B.
  • C.
  • D.

Answer: Option False

Explanation:


Post your comments here:

Name:
Mobile:
Email:(Optional)

» Your comments will be displayed only after manual approval.