1 . সিরিজ সার্কিটের বৈশিষ্ট্যঃ একটিমাত্র সংযোগ পথ থাকে — সব উপকরণ এক লাইনে একটার পর একটা যুক্ত থাকে। একই কারেন্ট প্রবাহিত হয় — প্রতিটি অংশে সমান পরিমাণ কারেন্ট চলে। ভোল্টেজ ভাগ হয় — পাওয়ার সোর্সের মোট ভোল্টেজ অংশগুলোতে ভাগ হয়ে যায়। একটি উপাদান নষ্ট হলে সব বন্ধ হয় — একটি লাইট বা ডিভাইস বন্ধ হলে পুরো সার্কিট বন্ধ হয়ে যায়। সহজ গঠন — এটি গঠন করা সহজ এবং কম যন্ত্রাংশে তৈরি হয়। ব্যবহার: সাধারণত টেস্টিং সার্কিট, পুরনো ধরণের ক্রিসমাস লাইটে দেখা যায়। প্যারালাল সার্কিটের বৈশিষ্ট্যঃ একাধিক সংযোগ পথ থাকে — প্রতিটি উপকরণ আলাদা আলাদা লাইনে যুক্ত থাকে। একই ভোল্টেজ থাকে — সব ডিভাইস সমান ভোল্টেজ পায়। কারেন্ট বিভক্ত হয় — মোট কারেন্ট অংশগুলোতে ভাগ হয়ে যায়, প্রয়োজন অনুযায়ী। একটি উপাদান নষ্ট হলেও বাকিগুলো চলে — একটি যন্ত্র খারাপ হলেও অন্যগুলো কাজ করে। জটিল গঠন হলেও সুবিধাজনক — গঠন কিছুটা জটিল হলেও এটি ব্যবহারিকভাবে অনেক ভালো। ব্যবহার: বাসা-বাড়ির বৈদ্যুতিক সংযোগ, অফিস, ফ্যাক্টরিতে ব্যবহৃত হয়।
-
Attach answer script
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |